রাসূলুল্লাহ মুহাম্মাদ আল আরাবী সা. কে কটুক্তির প্রতিবাদে ১৩ দফা দাবী নিয়ে রাস্তায় নামে হেফাজতে ইসলামের ব্যানারে সর্বস্তরের মুসলিমরা। অতঃপর গভীর রাতে তাদের উপর চালানো হয় শতাব্দির বর্বরতম হত্যাযজ্ঞ। তা নিয়েই আমাদের গ্যালারি।
সারাদেশ থেকেই মুসলিমরা জড়ো হতে থাকে অরাজনৈতিক শ্রদ্ধেয় ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব আল্লামা শফী হাফ.র ডাকে।
এভাবেই প্রকাশ্যে গুলি চালানো হয়।
কেবল গভীর রাত নয়। প্রকাশ্য দিবালোকেও চালানো হয় হত্যাকাণ্ড। কীভাবে এসবকে অস্বীকার করা হয়?
গভীর রাতের নির্মম হত্যাকাণ্ড। ছবিগুলো তোলার জন্য দুটো টিভি চ্যানেলকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছবিগুলোর জন্য আমরা এএআই এর ভাইদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
রাতের অন্ধকারে এভাবে অপারেশন শুরু হয়। সেগুলো প্রথম ধারণ করে জামাআতে ইসলামী বাংলাদেশ পরিচালিত দিগন্ত টিভি। যার দায়ে এ টিভি চ্যানেল বন্ধ করে দেওয়া হয়। আমরা জামাআতের ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
কেবল পুলিশ বা সশস্ত্র বাহিনীই নয়, বরং ছাত্রলীগ যুবলীগের অস্ত্রধারী ক্যাডাররাও এ হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় প্রত্যক্ষভাবে।
বুয়েটের ছাত্র রেহান ভাই।
রেহান ভাইয়ের বোনের চিঠি-
https://irfansadik.blogspot.com/2019/11/letter-to-brother-5-may.html
গভীর রাতের নির্মম হত্যাকাণ্ড। ছবিগুলো তোলার জন্য দুটো টিভি চ্যানেলকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছবিগুলোর জন্য আমরা এএআই এর ভাইদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
বাংলার চোখ সহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি অনলাইন গণমাধ্যমও সাহসিকতার সাথে দাঁড়িয়েছে ইসলামের পক্ষে।
গভীর রাতের নির্মম হত্যাকাণ্ড। ছবিগুলো তোলার জন্য দুটো টিভি চ্যানেলকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ছবিগুলোর জন্য আমরা এএআই এর ভাইদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
বাংলার চোখ সহ বেশ কয়েকটি বেসরকারি অনলাইন গণমাধ্যমও সাহসিকতার সাথে দাঁড়িয়েছে ইসলামের পক্ষে।
মর্গে পরে থাকা লাশ।
সংবাদমাধ্যমগুলোতে এভাবে আসতে থাকে।
রাসূল সা. বলেছেন, "মাজলুমের আর্তনাদ আল্লাহর মাঝে কোনো পর্দা নেই।" [সহীহ বুখারী: ৪৩৪৭, সহীহ মুসলিম: ১৯]
প্রকাশ্য দিবালোকেই তারা এভাবে ট্রাকে লাশ গুম করতে থাকে। আল্লাহই ভালো জানেন কীভাবে আর কত পরিমাণ লাশ তারা রাতে গুম করেছে।
পশুর মতো রাস্তায় লগি বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে মারার ইতিহাস কেবল আওয়ামী লীগেরই আছে। যেমন তারা ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর জামাআত শিবিরের ভাইদেরকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করেছিলো। শেখ হাসিনার প্রত্যক্ষ নির্দেশে।
আমার দেশ পত্রিকা প্রতিবারের মতোই সত্যের পক্ষে, ইসলামের পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আন্দোলন গড়ে ওঠার পেছনেও তাদের আর ইনকিলাবের ভূমিকা ছিলো অগ্রণী। এখন তারাও নিষিদ্ধ। আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান দিন।
চাপিয়ে রাখার শত চেষ্টা সত্ত্বেও আটকে থাকেনি। আন্তর্জাতিকভাবে অনেকেই এসে দাঁড়ায় বাংলাদেশের ইসলামপন্থীদের পাশে। আল্লাহ সবাইকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমিন । সুম্মা আমিন।